২০০৩ সালে ২৮ শে নভেম্বর পশ্চিম বঙ্গে তসলিমার লেখা বই "দ্বিখণ্ডিত" নিষিদ্ধ করা হয় তাই তসলিমা তার টুইটারে প্রশ্ন করেছেন " পি চিদ্মব্রম বলেছেন স্যাটানিক ভার্সেস নিষিদ্ধ করার সিধান্ত ভুল ছিল । বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কবে বলবেন আমার বই দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করা ভুল ছিল ।
একটা গণতান্ত্রিক দেশে কোন লেখকের বা শিল্পীর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ কি অসহনশীল রাজনীতির উদাহরণ নয় কি ?
অনিল বিশ্বাস সেদিন বলেছিলেন বইটি সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে । সরকার আগাম সতর্কতা হিসাবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ।
তসলিমা মমতার উদেশ্যে বলেছেন " চিদ্মব্রমের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত মমতা বন্দপাধ্যায়ের । ওঁর বলা উচিত ,তসলিমার টি ভি সিরিয়াল {দুঃস হবাস } নিষিদ্ধ করা ভুল হয়েছে । নিষেধাজ্ঞা তুলে ওঁর উচিত চ্যানেলটিকে সিরিয়াল সম্প্রচার করতে দেওয়া ।
তসলিমা আরও বলেন আমার দুঃ সহবাস নিয়ে যে ১০০ পর্বের ধারাবাহিক হওয়ার কথা ছিল ,সেটা সং শ্লিষ্ট চ্যানেলে পুলিশ পাঠিয়ে মমতা বন্ধ করে দিয়েছিলেন । এটা শুধু আমার আর্থিক ক্ষতির বিষয় নয় । দেশের মানুষ অপেক্ষায় আছেন যে উনি যদি চিদ্মব্রমের কাছ থেকে শিখে এই দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেন ।
শুধু সিরিয়াল নয় মমতা জমানায় কলকাতা বই মেলায় তসলিমার বই নির্বাসন কে প্রকাশ করতে দেয় নি । মমতা ক্ষমতায় আসার পর ২০১২ সালে বই মেলায় বইটি প্রকাশ হবার কথা থাকলেও পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলারস সংস্থা নির্দেশে তা বাতিল হয়ে যায় ।
তসলিমা বলছেন " চিদ্মব্রমের বক্তব্য শুনে ভাল লাগল । এত দেরীতে হলেও উনি স্বীকার করেছেন । উনি তো সেই সরকারেরই লোক , যারা রুশদির বই নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ।আমি ভেবেছিলাম বুদ্ধবাবুও এই ভুলটা স্বীকার করবেন । উনি কি বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না ? চিদ্মব্রমের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করা উচিত ওঁর । মমতার ও করা উচিত ।"
এখানে প্রশ্ন উঠছে কংগ্রেস যদি দীর্ঘ কাল পরে এই ভুল স্বীকার করতে পারে , তাহলে তৃণমূল বা বামেরাও কি পাড়বে না ?
তসলিমার দাবী ঃ
"এটা শুধু আমি আমার জন্য চাইছিনা । এটা সব সৃষ্টি শীল মানুষ যাঁদের বাক স্বাধীনতা খর্ব করা হয়েছে যাদের উপন্যাস কবিতা গল্প বা সিনেমা অসহন শীলতার কোপে পড়ে রয়েছে ,তাঁদের সব কাজ যেন
মুক্তি পায় ।"
একটা গণতান্ত্রিক দেশে কোন লেখকের বা শিল্পীর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ কি অসহনশীল রাজনীতির উদাহরণ নয় কি ?
অনিল বিশ্বাস সেদিন বলেছিলেন বইটি সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে । সরকার আগাম সতর্কতা হিসাবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ।
তসলিমা মমতার উদেশ্যে বলেছেন " চিদ্মব্রমের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত মমতা বন্দপাধ্যায়ের । ওঁর বলা উচিত ,তসলিমার টি ভি সিরিয়াল {দুঃস হবাস } নিষিদ্ধ করা ভুল হয়েছে । নিষেধাজ্ঞা তুলে ওঁর উচিত চ্যানেলটিকে সিরিয়াল সম্প্রচার করতে দেওয়া ।
তসলিমা আরও বলেন আমার দুঃ সহবাস নিয়ে যে ১০০ পর্বের ধারাবাহিক হওয়ার কথা ছিল ,সেটা সং শ্লিষ্ট চ্যানেলে পুলিশ পাঠিয়ে মমতা বন্ধ করে দিয়েছিলেন । এটা শুধু আমার আর্থিক ক্ষতির বিষয় নয় । দেশের মানুষ অপেক্ষায় আছেন যে উনি যদি চিদ্মব্রমের কাছ থেকে শিখে এই দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেন ।
শুধু সিরিয়াল নয় মমতা জমানায় কলকাতা বই মেলায় তসলিমার বই নির্বাসন কে প্রকাশ করতে দেয় নি । মমতা ক্ষমতায় আসার পর ২০১২ সালে বই মেলায় বইটি প্রকাশ হবার কথা থাকলেও পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলারস সংস্থা নির্দেশে তা বাতিল হয়ে যায় ।
তসলিমা বলছেন " চিদ্মব্রমের বক্তব্য শুনে ভাল লাগল । এত দেরীতে হলেও উনি স্বীকার করেছেন । উনি তো সেই সরকারেরই লোক , যারা রুশদির বই নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ।আমি ভেবেছিলাম বুদ্ধবাবুও এই ভুলটা স্বীকার করবেন । উনি কি বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না ? চিদ্মব্রমের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করা উচিত ওঁর । মমতার ও করা উচিত ।"
এখানে প্রশ্ন উঠছে কংগ্রেস যদি দীর্ঘ কাল পরে এই ভুল স্বীকার করতে পারে , তাহলে তৃণমূল বা বামেরাও কি পাড়বে না ?
তসলিমার দাবী ঃ
"এটা শুধু আমি আমার জন্য চাইছিনা । এটা সব সৃষ্টি শীল মানুষ যাঁদের বাক স্বাধীনতা খর্ব করা হয়েছে যাদের উপন্যাস কবিতা গল্প বা সিনেমা অসহন শীলতার কোপে পড়ে রয়েছে ,তাঁদের সব কাজ যেন
মুক্তি পায় ।"
তসলিমা একটি ভি ডি ও